| Home | Menu | Poems | Poets | Reading | Theme | Biography | Articles | Photo | Dictionary | Chat | Video | Shop | Extra | Jokes | Games | Science | Bio | বাংলা

হাসান আজিজুল হক Hasan Azizul Haque Biography 1939-



ছোট গল্পকার হিসেবে বাংলা সাহিত্যে জীবন্ত কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছেন কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক। অসংখ্য উৎকৃষ্ট গল্পের সমারোহে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করে তুলেছেন তিনি। অবিশ্রান্ত লিখে যাচ্ছেন নতুন নতুন গল্প। চর্বিতচর্বণ নয়, গল্পে তিনি আজো নিরীক্ষাপ্রবণ। বিশ্ব ছোটগল্পের সাথে তুলনা করে বলা যায় বাংলা ছোটগল্পকে তিনি ইতোমধ্যেই একক চেষ্টায় তুলে দিয়েছেন অনন্য সাধারণ উচ্চতায়। গত অর্ধশতাব্দী কাল বাঙালী জীবন ও সমাজের অন্যতম সার্থক রূপকার হাসান আজিজুল হক। শুধু সাহিত্য নয়, গণমানুষের অধিকার আদায়ের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামেও তিনি বরাবর সোচ্চার।

If you cannot view the fonts properly please download and Install this file.

জন্ম ও শৈশব

১৯৩৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বর্তমান ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার যবগ্রামে হাসান আজিজুল হকের জন্ম। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পড়াশোনা নিজের গ্রামেই। তিনি ১৯৫৪ সালে যবগ্রাম মহারানী কাশীশ্বরী উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। যে পরিবারে হাসানের জন্ম সেই পরিবারের কেউ কেউ চাকরিতে প্রবেশ করলেও তাঁদের পারিবারিক অর্থনীতির শেকড় তখনও কৃষিতেই আমূল প্রোথিত ছিল। অভিজাত ও স্বচ্ছল পরিবারে জন্ম হওয়ায় মাটি আর মানুষের বাইরে আর কোনো কিছুই তাঁর কাছে বেশী গুরুত্ববহ নয়। ব্যক্তিগত জীবনে যেমন তেমনি লেখায়ও হাসান সবসময় তাঁর কলমকে মাটিলগ্ন মানুষের দিকে নুইয়ে রেখেছেন। জনপদে জনপদে মানুষের ঘামের শ্রমের কাজের জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছেন তিনি। কঠিন শ্রমে তীব্র আনন্দে বাঁচা কাকে বলে জানেন তিনি। বৃষ্টির হিম, আগুনের দহন, বৈশাখের ঝড়ের প্রহার - কি জানেন না তিনি?
হাসান আজিজুল হকের বাবা-চাচাদের পরিবার ছিল বিশাল একান্নবর্তী একটি পরিবার। তাঁর বাবা ছিলেন সত্যি করেই একজন কুলপতি। কিন্তু নিষ্ঠুর শাসক কুলপতি নয়। প্রজ্ঞা আর হৃদয়ের সম্মিলন ঘটেছিল তাঁর মধ্যে। হাসানের মা পৈত্রিক দিক থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে যা কিছু পেয়েছিলেন তাও তাঁকে তাঁর স্বামী ও দেবর-ভাশুরদের সমানভাবে বিলিয়ে দিতে হয়েছিল। ছেলেবেলায় হাসানের মানসগঠনে প্রভাবসঞ্চারী ভূমিকা রেখেছেন তাঁর বাবা, মা ও বড়বোন।

তাঁর নানা পুরনোকালের শিক্ষায় শিক্ষিত ছিলেন। ফরাসী ও বাংলায় তাঁর লেখা বেশ কয়টি পাণ্ডুলিপিও ছিল। আর তিনি ছিলেন দারুণ এক কথক। হাসানদের কৃষিজীবী পরিবারের স্কুল-কলেজের পড়াশোনাটা তখনকার দিনের তুলনায় একটু ব্যতিক্রমই বটে। বড়ভাই জেলা শহরে চাচার কাছে থেকে স্কুলে পড়তেন। সেখান থেকে বিদ্যাসাগর, বঙ্কিমচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, শরত্‍চন্দ্র ও অন্যান্য লেখকের বই আসত গ্রামের বাড়িতে। মামার বাড়ি ও অন্যান্য আত্মীয় বাড়িতে বিভিন্ন বইয়ের জন্য তল্লাশি চালাতেন হাসান আজিজুল হক। বই সংগ্রহ আর বড়বোনের সান্নিধ্যে থেকে হাসানও বইয়ের মধ্যেই ডুবে যেতেন।

শিক্ষা ও কর্মজীবন

১৯৫৬ সালে খুলনার দৌলতপুরের ব্রজলাল কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন তিনি। প্রথম যৌবনেই ছাত্ররাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন হাসান আজিজুল হক।রাজনীতি করার কারণেই পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর চরম নির্যাতন ভোগ করেন । কলেজের অধ্যক্ষ তাঁর মেধা-বৃত্তি ফাইলচাপা করে রাখেন এবং শেষ পর্যন্ত তাঁকে কলেজ ত্যাগ করতে বাধ্য করেন। পরে তিনি এসে ভর্তি হন রাজশাহী সরকারি কলেজে। ১৯৫৮ সালে এই কলেজ থেকে দর্শনশাস্ত্রে সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর ভর্তি হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৬০ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন হাসান আজিজুল হক। ১৯৬০ থেকে ১৯৭৩ পর্যন্ত তিনি রাজশাহী সিটি কলেজ, সিরাজগঞ্জ কলেজ, খুলনা গার্লস কলেজ এবং দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজে অধ্যাপনা করেন। ১৯৭৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্‍কালীন উপাচার্য খান সারওয়ার মুরশিদ নিজে উদ্যোগী হয়ে তাঁকে রাজশাহী নিয়ে আসেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন হাসান আজিজুল হক। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৪ সাল পর্যন্ত টানা ৩১ বছর অধ্যাপনা করেন তিনি।

সাহিত্যজীবন

রাজশাহী কলেজে পড়ার সময় একই কলেজের উদ্যমী তরুণ মিসবাহুল আজীমের সম্পাদনায় প্রকাশিত ভাঁজপত্র 'চারপাতা'য় হাসানের প্রথম লেখা ছাপা হয়। সেটি কিন্তু কোনো গল্প ছিল না। যাযাবর, মুজতবা আলী ও রঞ্জনের সুবাদে রম্যরচনা তখন বেশ জনপ্রিয়। রাজশাহীর আমের মাহাত্ম্য নিয়েই সেই লেখা। 'চারপাতা'র ছোট্ট এক কলামে ছাপা হয়েছিল হাসান আজিজুল হকের সেই রম্যরচনাটি।
খুলনায় এসে তাঁর সাহিত্যসৃষ্টির উৎসমুখ খুলে গেল প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন 'সন্দীপন'-কে কেন্দ্র করে। ষাটের দশকের প্রথম দিকেই নাজিম মাহমুদ, মুস্তাফিজুর রহমান, জহরলাল রায়, সাধন সরকার, খালেদ রশীদ প্রমুখ সংগ্রামী কয়েকজন তরুণের চেষ্টায় গঠিত হয়েছিল 'সন্দীপন গোষ্ঠী'। গণসঙ্গীত ও গণসংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে গোটা দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তাঁরা। পরে ১৯৭৩ সালের দিকে তাঁদেরই কেউ কেউ, বিশেষ করে, নাজিম মাহমুদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে নাটক, আবৃত্তি, সাহিত্য, সঙ্গীত ও সংস্কৃতি চর্চা দিয়ে সরগরম করে তোলেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। ততদিনে অবশ্য হাসান আজিজুল হক রীতিমতো বিখ্যাত। আদমজী এবং বাংলা একাডেমী পুরস্কারের মুকুট তাঁর মাথায়। আঙ্গিক, ভাষা ও বিষয়ের অভিনবত্বে তিনি বাংলা গল্পে তাঁর অবস্থান সংহত করে নিয়েছেন। 'সমুদ্রের স্বপ্ন শীতের অরণ্য', 'আত্মজা ও একটি করবী গাছ', 'জীবন ঘষে আগুন' এইসব গ্রন্থের গল্পগুলো লিখে মনোযোগ কেড়ে নিয়েছেন বোদ্ধা পাঠকদের। ষাটের দশকে বাংলা কথাসাহিত্যের বাঁকবদলের রূপকারদের অন্যতম একজন হিসেবে স্বীকৃতিও মিলতে শুরু করেছে তাঁর। কোনো স্বীকৃতিই জাতলেখককে তৃপ্ত করতে পারে না, তাঁর কলমকে বাঁধা বৃত্তের অচলায়তনে আটকে রাখতে পারে না। হাসান আজিজুল হক কথাসাহিত্যের প্রচলিত ধারাকে তো বটেই, নিজের লেখাকেও বার বার নতুন পরীক্ষার সামনে দাঁড় করিয়েছেন। সময়ের সাথে যেমন সমাজের সদর-অন্দর, সমাজের মানুষের ভিতর-বাহির পাল্টেছে, তেমনি পাল্টেছে তাঁর গল্পও।

প্রথম গল্পগ্রন্থ 'সমুদ্রের স্বপ্ন শীতের অরণ্য' এর প্রথম গল্প 'শকুন' এ সুদখোর মহাজন তথা গ্রামের সমাজের তলদেশ উন্মোচিত করেছিলেন তিনি। সামাজিক পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় তাঁর গল্পের ভিতর-বাহির কীভাবে পাল্টেছে, প্রথম গ্রন্থের প্রথম গল্পের সাথে এ যাবত্‍ প্রকাশিত শেষগ্রন্থের শেষ গল্পটি পাশাপাশি রেখে পড়লেই পাঠক তা ধরতে পারবেন। সময়, সমাজ ও মানুষের অন্তর-বাহির ও বিস্তৃতি চষে বেরিয়েছেন হাসান আজিজুল হক। প্রখর দৃষ্টি দিয়ে তন্নতন্ন করে খুঁজেছেন মানুষের গহীন তল্লাট।

সময় ও সমাজ আলাদা হলেও যেসব সাধারণ বৈশিষ্ট্যের কারণে ভিন্ন ভিন্ন সমাজে ভিন্ন ভিন্ন সময়েও মানুষ মানুষই থাকে, সেসব বৈশিষ্ট্যের দিক তুলে ধরে তাঁর গল্প বিশ্বজনীন এবং চিরন্তন আবেদন নিয়ে এসেছে। যেমন 'আত্মজা ও একটি করবী গাছ' গল্পের সেই উদ্বাস্তু লোকটি- যে তার মেয়ের মাংস বিক্রির টাকায় জীবনাতিপাত করে। তার সেই উদ্বাস্তু জীবনের গ্লানি ও বেদনাবোধ স্থান ও কালের পরিসর ছাড়িয়ে ওঠে।

প্রায় অর্ধশতাব্দীর গল্পচর্চায় বিষয়, চরিত্র ও নির্মাণকুশলতায় উল্লেখ করার মতো গল্প হাসান আজিজুল হকের অনেক। এসবের মধ্যে রয়েছে 'শকুন', 'তৃষ্ণা', 'উত্তরবসন্তে', 'বিমর্ষ রাত্রি, প্রথম প্রহর', 'পরবাসী', 'আমৃত্যু' 'আজীবন', 'জীবন ঘষে আগুন', 'খাঁচা', 'ভূষণের একদিন', 'ফেরা', 'মন তার শঙ্খিনী', 'মাটির তলার মাটি', 'শোণিত সেতু', 'ঘরগেরস্থি', 'সরল হিংসা', 'খনন', 'সমুখে শান্তির পারাবার', 'অচিন পাখি', 'মা-মেয়ের সংসার', 'বিধবাদের কথা' 'সারা দুপুর' 'কেউ আসেনি'।

নিজের অবলোকনের উপকরণ সম্পর্কে তাঁর বক্তব্য হচ্ছে- "অভিজ্ঞতার বাইরে আমার উদ্ভাবনী ক্ষমতা শূন্য।" সে কথা ঠিক হোক আর না হোক সেই ক্ষমতার সাথে যোগ হয়েছে মার্কসীয় বিশ্ববীক্ষা। মার্কসীয় বিশ্ববীক্ষার সাথে যুক্ত হয়েছে তাঁর ভারসাম্যবোধ আর তাঁর সংযম। শিল্পের সংযমে বিশ্বাসী তিনি। "মার্কসবাদ হাসানের গায়ের আলখেল্লা নয়, তাঁর মননের অস্থিমজ্জা" (যতীন সরকার)। গল্পের ওপর মার্কসবাদকে চাপিয়ে দেন না হাসান, বরং গল্পকে শিল্প করে তোলাই হাসানের আরাধ্য হয়ে থাকে। যে কারণে হাসান আজিজুল হক যেকোনো বিচারে বৃহত্‍ ও মহত্‍ গল্পকার।

হাসানের একটি গল্পগ্রন্থের নাম 'রাঢ়বঙ্গের গল্প'। শুধু এ গ্রন্থের গল্পগুলোই নয়, তাঁর অনেক গল্পেরই শিকড় আছে রাঢ়বঙ্গে। তবু আজ তিনি এই বাংলাদেশেরই লেখক। নিজেকে আমূল প্রোথিত করে নিয়েছেন এই বাংলাদেশের বাস্তবতায়।

১৯৬০ সালে 'বৃত্তায়ন' নামের একটি উপন্যাস লিখলেও তিনি নিজেই এটির বড় সমালোচক। এ রচনাকে তিনি নিজেই উপন্যাস হিসেবে অস্বীকার করে থাকেন। তবে 'আগুনপাখি' নামে একটি উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে ২০০৬ সালে। প্রকাশিত হওয়া মাত্রই উপন্যাসটি হয়েছে বর্ষসেরা উপন্যাস। সমগ্র বাংলা উপন্যাস সাহিত্যের অংশ হয়ে গেছে। 'শিউলি' নামে আরও একটি ছোট উপন্যাস তিনি লিখেছেন। সম্প্রতি তিনি উপন্যাসেই মনোনিবেশ করেছেন বলে জানা গেছে।

হাসান আজিজুল হক ১৯৬৭ সালে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার এবং ১৯৭০ সালে বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আরও অনেক পুরস্কার, পদক ও সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তিনি। এসবের মধ্যে রয়েছে লেখক শিবির পুরস্কার (১৯৭৩), অলক্ত সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮১), আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৩), অগ্রণী ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৪), ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৮), কাজী মাহবুব উল্লাহ ও বেগম জেবুন্নিসা পুরস্কার। ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় পদক 'একুশে পদকে' ভূষিত হয়েছেন হাসান আজিজুল হক।

উল্লেখযোগ্য সাহিত্য

জাতীয় সাহিত্য প্রকাশন থেকে পাঁচ খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে হাসান আজিজুল হকের রচনাসংগ্রহ। হাসান আজিজুল হকের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে: গল্পগ্রন্থ- সমুদ্রের স্বপ্ন শীতের অরণ্য (১৯৬৪), আত্মজা ও একটি করবী গাছ (১৯৬৭), জীবন ঘষে আগুন (১৯৭৩), নামহীন গোত্রহীন (১৯৭৫), পাতালে হাসপাতালে (১৯৮১), আমরা অপেক্ষা করছি (১৯৮৮), রোদে যাবো (১৯৯৫), মা মেয়ের সংসার (১৯৯৭), বিধবাদের কথা ও অন্যান্য গল্প (২০০৭), রাঢ়বঙ্গের গল্প (১৯৯১), নির্বাচিত গল্প (১৯৮৭), হাসান আজিজুল হকের শ্রেষ্ঠগল্প (১৯৯৫)। উপন্যাস- বৃত্তায়ন (১৯৯১), আগুনপাখি (২০০৬), শিউলি। নাটক - চন্দর কোথায় (জর্জ শেহাদের নাটকের ভাষান্তর) প্রবন্ধ- চালচিত্রের খুঁটিনাটি, একাত্তর: করতলে ছিন্নমাথা, কথাসাহিত্যের কথকতা, অপ্রকাশের ভার, অতলের আধি, সক্রেটিস, কথা লেখা কথা, লোকযাত্রা অআধুনিকতা সংস্কৃতি। শিশুসাহিত্য- লালঘোড়া আমি (১৯৮৪ সালে প্রকাশিত কিশোর উপন্যাস), ফুটবল থেকে সাবধান (১৯৯৮ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ গল্প)।

এখন কেমন আছেন

দীর্ঘ ৩১ বছর অধ্যাপনার পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে নিজ বাড়ি 'উজান'-এ প্রতিদিনের সবটুকু সময় লেখালেখি নিয়ে বিমগ্ন আছেন তিনি।

তথ্যসূত্র

হাসান আজিজুল হক সংক্রান্ত সনত্‍কুমার সাহা, যতীন সরকার এবং জাহানারা নওশিনের রচনা ছাড়াও এ লেখাটি মনু ইসলাম সম্পাদিত 'সেন্টার ফর বাংলাদেশ কালচার' প্রকাশিত 'কথাশিল্পী হাসান আজিজুল হক সংবর্ধনা' শীর্ষক পুস্তিকা এবং 'বাংলা একাডেমী লেখক অভিধান' এর কাছে ঋণী।

No comments: